স্বামী-স্ত্রী দুজনই প্রার্থী
চেতনায় কুষ্টিয়া প্রতিবেদক ॥ আগামী ১১ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় একই ইউনিয়নের ওয়ার্ডের সদস্য পদে স্বামী ও সংরক্ষিত পদে স্ত্রী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন।
জানাগেছে, উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের ৪ নাম্বার ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী (তালা মার্কা) সাবেক মেম্বার মামুন উদ্দিন মিয়া ও ৪, ৫ ও ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য পদে প্রার্থী (হেলিকপ্টার মার্কা) হয়েছেন তার স্ত্রী সাবেক সদস্য পলি খাতুন। তাঁরা দুজনেই নির্বাচনে পৃথকভাবে নিজের জন্য প্রচারণা চালাচ্ছেন।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানাগেছে, ২০০৩ সালে মামুন উদ্দিন মিয়া ইউপি সদস্য পদে নির্বাচিত হন। এরপর তিনি স্ত্রী পলি খাতুনকে ২০১১ তে নির্বাচনে সংরক্ষিত সদস্য পদে দাঁড় করিয়ে দেয়। পলি খাতুন সে নির্বাচনে জয়লাভ করেন।
স্থানীয় ভোটার হাবিবুর এ বিষয়ে বলেন, ৪নং ওয়ার্ডের মানুষ মামুন উদ্দিন মিয়াকে সাধারণ মানুষ জোর করে প্রার্থী করেছেন। তিনি অতীতে জনপ্রিয় থাকলেও পরে আর ভোট করেননি। এলাকার মানুষের চাপে সংরক্ষিত পদে তার সাথে স্ত্রী পলি খাতুনকে নির্বাচন করান। পলি জয়লাভ করে।
নারী ভোটার আমেনা বলেন, এবার পলি আপার জন্য ৫ ও ৬ নাম্বারের মহিলা ভোটারদের ইচ্ছায় তাকে নির্বাচন করতে হচ্ছে। পলি আপার কাছে যে ধরনের সেবা স্বচ্ছতা অতীতে পেয়েছিলাম, বর্তমানে তা থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি। তাই আবার পলি আপাকে বাধ্য করেছি নির্বাচন অংশ নেওয়ায়।
প্রার্থী মামুন উদ্দিন মিয়া বলেন, বর্তমান মেম্বাররা বিতর্ক হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষ সেবা ও সালিশ-বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্বাচনে দাড়াতে উৎসাহী করেছে। মানুষ চাই সেবা ও নিরপেক্ষ সালিশ, সরকারি বরাদ্দ সুষ্ঠু বন্টন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
পলি খাতুন বলেন, মামুন দাড়ালে সেবা পাবেন বললেও ৫ ও ৬ নাম্বারের নারী ভোটার ছাড়েনি। অনেক অসহায় মানুষ মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতার বাড়িতে গিয়ে হয়রানি হতে দেখেছি। এদের চাওয়ায় দুজনেই নির্বাচন অংশ নিয়েছি।
এদিকে স্বামী-স্ত্রী নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় এলাকা, চায়ের দোকানে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে ১১ নভেম্বর ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হবে হবে।
জানাগেছে, উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের ৪ নাম্বার ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী (তালা মার্কা) সাবেক মেম্বার মামুন উদ্দিন মিয়া ও ৪, ৫ ও ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য পদে প্রার্থী (হেলিকপ্টার মার্কা) হয়েছেন তার স্ত্রী সাবেক সদস্য পলি খাতুন। তাঁরা দুজনেই নির্বাচনে পৃথকভাবে নিজের জন্য প্রচারণা চালাচ্ছেন।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানাগেছে, ২০০৩ সালে মামুন উদ্দিন মিয়া ইউপি সদস্য পদে নির্বাচিত হন। এরপর তিনি স্ত্রী পলি খাতুনকে ২০১১ তে নির্বাচনে সংরক্ষিত সদস্য পদে দাঁড় করিয়ে দেয়। পলি খাতুন সে নির্বাচনে জয়লাভ করেন।
স্থানীয় ভোটার হাবিবুর এ বিষয়ে বলেন, ৪নং ওয়ার্ডের মানুষ মামুন উদ্দিন মিয়াকে সাধারণ মানুষ জোর করে প্রার্থী করেছেন। তিনি অতীতে জনপ্রিয় থাকলেও পরে আর ভোট করেননি। এলাকার মানুষের চাপে সংরক্ষিত পদে তার সাথে স্ত্রী পলি খাতুনকে নির্বাচন করান। পলি জয়লাভ করে।
নারী ভোটার আমেনা বলেন, এবার পলি আপার জন্য ৫ ও ৬ নাম্বারের মহিলা ভোটারদের ইচ্ছায় তাকে নির্বাচন করতে হচ্ছে। পলি আপার কাছে যে ধরনের সেবা স্বচ্ছতা অতীতে পেয়েছিলাম, বর্তমানে তা থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি। তাই আবার পলি আপাকে বাধ্য করেছি নির্বাচন অংশ নেওয়ায়।
প্রার্থী মামুন উদ্দিন মিয়া বলেন, বর্তমান মেম্বাররা বিতর্ক হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষ সেবা ও সালিশ-বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্বাচনে দাড়াতে উৎসাহী করেছে। মানুষ চাই সেবা ও নিরপেক্ষ সালিশ, সরকারি বরাদ্দ সুষ্ঠু বন্টন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
পলি খাতুন বলেন, মামুন দাড়ালে সেবা পাবেন বললেও ৫ ও ৬ নাম্বারের নারী ভোটার ছাড়েনি। অনেক অসহায় মানুষ মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতার বাড়িতে গিয়ে হয়রানি হতে দেখেছি। এদের চাওয়ায় দুজনেই নির্বাচন অংশ নিয়েছি।
এদিকে স্বামী-স্ত্রী নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় এলাকা, চায়ের দোকানে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে ১১ নভেম্বর ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হবে হবে।
Post a Comment