শামীম ॥ এলাকাভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী গঠন করা অত্যান্ত জরুরী, চেয়ারম্যান-মেম্বার দিয়ে ওয়ার্ড ভিত্তিক কমিটি গঠন করে লক ডাউন বা সাটডাউন হোক এলোমেলো ভাবে যেসব লোকজন অহেতুক বাড়ির বাহিরে লকডাউন দেখতে বাহির হয় ও বিভিন্ন জায়গায় আড্ডাবাজি করে তাদেরকে ঘর মুখো করা একান্ত প্রয়োজন ।প্রতিদিন যারা আক্রান্ত হচ্ছে তাদেরকে কোনভাবেই বাড়ির বাহিরে আসতে দেয়া যাবে না ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয়ের কাছে সবিনয় অনুরোধ প্রতিদিন যে সকল ব্যাক্তি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে তাদের তালিকা ও পুরো ঠিকানাসহ ফেসবুকে আপলোড করুন। প্রয়োজনে আক্রান্ত ব্যাক্তির এলাকায় বার বার মাইকিং করে তাদেরকে সতর্ক করুন। কারণ এখন যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে তারা লোকজনের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে সাধারণ মানুষের মতই বাজার ঘাটে উটা-বসা করছে। প্রথমত তারা স্বীকার করছে না তাদের বাড়িতে করোনা রোগী আছে । তাদের বাড়িতে লাল পতাকা টাঙ্গিয়ে তাদের বাড়িতে থাকতে বাধ্য করা একান্ত প্রয়োজন।
আক্রান্ত ব্যাক্তির বাড়িতে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় খাবার ও ঔষধ সামগ্রী পৌঁছে দেয়া নিশ্চিত করতে করা একান্ত প্রয়োজন। আক্রান্ত কেউ যেন রোগ ছড়াতে না পারে সেটা কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে হবে। স্ব-স্ব এলাকাভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বা চেয়ারম্যান মেম্বারদেরকে।
সব দায় ভার সরকার বা শুধু উপজেলা নির্বাহী অফিস কিংবা উপজেলা প্রশাসনকে দায়ী করা ঠিক নই নিজ নিজ জায়গা থেকে যে যতটুকু পারেন সতর্ক বা সুরক্ষিত থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রয়োজনে প্রশাসনকে কঠো হওয়া একান্ত প্রায়োজন।
0 Comments