কুমারখালী প্রতিনিধি \ কুমারখালী চাপড়া ইউনিয়নের উওর মিরপুর গ্ৰামের পূর্ব শত্রুতার কারণে প্রতিপক্ষের দেশীয় অস্ত্রের হামলায় মোঃ জান্নান হোসেন (৫০) মোঃ রবিউল ইসলাম (৪০) পিং- মৃত আবুল হোসেন, সর্ব সাং- উওর মিরপুর, গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন । মামলার বাদী মোঃ ববুল হোসেন জানান ১১ আগষ্ট সকাল অনুমান ১০.৩০ ঘটিকার সময় মোঃ রনি শেখ , পিং- অজ্ঞাত ও আতর আলী, উওর মিরপুর জোয়াদ্দার এর বাঁশ বাগানের মধ্যে আমার ভাতিজা বিপুল কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতি থাকে । বিপুল গালিগালাজ করতে নিষেধ করিলে রনি। বিপুলকে চড় থাপ্পর সহ এলোপাথাড়িভাবে মারতে থাকে। বিপুলের চিৎকারে জান্নান হোসেন (৫০) রবিউল ইসলাম (৪০) ঘটনাস্থলে আসিলে । মোঃ মন্টু শেখ হুকুম দেয় শালাদের মেরে ফেল । হুকুম পাওয়া মাত্রই ধারালো রামদা দিয়ে মোঃ জিল্লাল শেখ (৩৫) পিং-:মাতেল শেখ, জান্নান মাথায় কোপ দেয় এবং রক্তাক্ত জখম হয়। আসামি ইমরানের হাতে থাকা ধারালো হাসুয়া দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে রবিউল ইসলাম কে পিঠে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। এবং মোঃ ঠান্টু শেখ (৪৫) মোঃ ইমরান শেখ, সর্ব পিং- মৃত মাতেম শেখ। মোছাঃ শান্তি খাতুন (২২), স্বামী: মোঃ রুবেল, মোছাঃ পলি খাতুন (৩৮), স্বামী: মোছাঃ শুকুরন নেছা( ৪৩) মোছাঃ মাহিরুন খাতুন (৫০) স্বামী: ওহেদ সর্ব সাং- উওর মিরপুর। এরা সবাই আমার ভাই ও ভাতিজা কে হত্যার উদ্দেশ্যে লাঠি, রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। আমার ভাই ও ভাতিজার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে আসামীরা বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে চলে যায়। তাৎক্ষণিক আমি সহ আশেপাশের লোকজন আমার রক্তাক্ত জখম ভাই ও ভাতিজা কে উদ্ধার করে। ভ্যান যোগে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করি। তাদের ২০ টিরও বেশি সেলাই দেওয়া হয়েছে তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই বিষয়ে কুমারখালী থানাতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে মামলা নং ১২।
0 Comments