Random Posts

অপরুপ সুন্দর্যের দেশ হলো মালেয়শিয়া ঃ তৃতীয় পর্ব


জাহাঙ্গীর হোসেন জুয়েল
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক চেতনায় কুষ্টিয়া পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক প্রভাষক জাহাঙ্গীর হোসেন জুয়েল, সহ-সভাপতি ও দৈনিক প্রবাহ প্রতিনিধি আনোয়ার পারভেজ শান্ত ও সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধি প্রদীপ সরকার ১২ দিন মালেয়শিয়া ও থাইল্যান্ড সফর। 
তৃতীয় পর্ব।
তারিখ ১৭/০৮/১৯ ইং।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক চেতনায় কুষ্টিয়া পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক প্রভাষক জাহাঙ্গীর হোসেন জুয়েল, সহ-সভাপতি ও দৈনিক প্রবাহ প্রতিনিধি আনোয়ার পারভেজ শান্ত ও সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধি প্রদীপ সরকার সকালে মালেয়শিয়ার বাসা থেকে বের হয়। আজ সারাদিন ঘুরাঘুরি আর শপিং ছাড়া কোন কাজ নেই। মালেয়শিয়ার সর্ববৃহৎ শপিং এ ( ঝবঃধঢ়ধৎশ ঈবহঃৎধষ চধৎশংড়হ) কেনার জন্য আমরা যায়। ৩জন একই রং এর শাটসহ বিভিন্ন জিনিশ পত্র কেনা কাটা করি। বিশাল এই শপিং মলটি আমাদের দৃষ্টি কেড়েছে। এরপর শুরু হয় মালেয়শিয়ার শহর দেখতে। অপরুপ সুন্দর্যের দেশ হলো মালেয়শিয়া। দুপুরে একটি বাঙ্গালী হোটেলে দুপুরের লাঞ্চ শেষে করে বাসায় ফিরে রেষ্ট নেয়। সন্ধ্যার পর আমরা আবার বের হয়। 

এবার আমাদের হাটার পালা। হাটতে হাটতে চোখে পড়ে  মালেয়শিয়ার সব চেয়ে বড় বেসরকারী ইনডোর ষ্টেডিয়াম। এখানে সব রকম খেলাধুরার ব্যাবস্থা রয়েছে। মাসিক নিদিষ্ট ফি দিয়ে প্রশিক্ষন বা শরীরিক ফিট রাখার জন্য এখানে আসে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মালেয়শিয়ায় থাকে ভেড়ামারার ছেলে ছোট ভাই অর্ক এর ফোন। আপনারা কোথায় আছেন। আমি এখনই আসছি। ছোট ভাই অর্ক সৌজন্য রাতে ডিনার করা হলো। অর্ক এলাকার খোঁজ খবর নিতে থাকে। রাত ১২ টার সময় অর্ক চলে যাওয়ার পর আমরা বাসার লিফটে উঠার পর ৫ তলা থেকে ভেড়ামারার ছেলে পলাশ আমাদের লিফটে উঠে। পলাশ কে দেখে আমরা সবাই হতবাগ। আমরা কেউ জানিনা পলাশ মালেয়শিয়ায় থাকে।

পলাশ আমাদের ৩ জনকে তার রুমে নিয়ে যায়। এর সবাই রুম থেকে বের হয়ে পলাশের গাড়ীতে করে আমাদের কে মালেয়শিয়ার শহর দেখাতে নিয়ে যায়। রাত ২টার সময় সে আমাদের কে একটি পাকিস্তানের হোটেলে নিয়ে যায়। আমাদের খাওয়ার পরিবেশ না থাকার পরও তার দেওয়া অর্ডারে আমরা আবার রাতের ডিনার করি। রাতের ডিনার শেষে পলাশের গাড়ীতে করে আমরা মালেয়শিয়ার শহরে কোথাই কি আছে তা দেখাতে থাকি। ভোর রাতে আমরা সবাই বাসায় ফিরে আসি। চলবে।

Post a Comment

0 Comments