চেতনায় কুষ্টিয়া প্রতিবেদক \ করোনার এই সময়ে যে সকল ক্লিনিক বন্ধ আছে তা যেন আর খুলতে না পারে। সেই সাথে করোনার ভয়ে যে সকল ইন্টার্নি চিকিৎসক অনুপস্থিত তাদের তালিকা তৈরী করুন। কুষ্টিয়া সিভিল সার্জনকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি’র নির্দেশ।
শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ আরো বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ আতঙ্কিত। কারণ ইতোমধ্যে করোনাভাইরাসে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, ৫০ হাজারের অধিক মানুষ মারা গেছে। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারি আকারে না আসলেও আমরা কিন্তু শঙ্কিত আছি। করোনাভাইরাস রোধ করার প্রথম কাজ হচ্ছে ঘরে থাকা, অন্যের সংস্পর্শ থেকে মুক্ত থাকা। করোনাভাইরাসের বৈশিষ্ট্য হলো এক দেহ থেকে আরেক দেহে সংক্রমিত করা। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এই দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। যাতে আমরা রক্ষা পেতে পারি।
এসময় কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক আসলাম হোসেন, পুলিশ সুপার এস এম তানভীর আরাফাত, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী রবিউল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম ও মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ আরো বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ আতঙ্কিত। কারণ ইতোমধ্যে করোনাভাইরাসে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, ৫০ হাজারের অধিক মানুষ মারা গেছে। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারি আকারে না আসলেও আমরা কিন্তু শঙ্কিত আছি। করোনাভাইরাস রোধ করার প্রথম কাজ হচ্ছে ঘরে থাকা, অন্যের সংস্পর্শ থেকে মুক্ত থাকা। করোনাভাইরাসের বৈশিষ্ট্য হলো এক দেহ থেকে আরেক দেহে সংক্রমিত করা। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এই দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। যাতে আমরা রক্ষা পেতে পারি।
এসময় কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক আসলাম হোসেন, পুলিশ সুপার এস এম তানভীর আরাফাত, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী রবিউল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম ও মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
13 Comments
খালেদা জিয়ার কোয়ারেন্টাইন শেষ হবে ৮ এপ্রিল
ReplyDeleteহানিফ সাহেব ঠিকই বলেছেন। বিপদের সময় যে সব ডাক্তার মানুষের উপকারে না আসে ভবিষ্যতে তাদেরকে আর আমরা দেখতে চাই না।
ReplyDeleteএই সব ডাঃকে ব্যান্ড করা হোক
ReplyDeleteতিনি সঠিক সময়ে সঠিক কথা বলেছেন
ReplyDeleteযে সমস্ত ক্লিনিক চিকিত্সা দিচ্ছে না ।তা অতি বিলম্ব বন্ধ করা হোক ।ছিলগালা করে দেওয়া কোক
ReplyDeleteহুম এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত
Deleteথিবী এদিন রোনার ছুবলকে
ReplyDeleteক্লিনিকে ডাক্তারতো কর্মচারী, বন্ধ বা খোলা রাখাতো মালিকের হাতে। মালিকতো কোন ব্যাবসায়ী বা হানিফ সাহেবদের মতো নেতারা।
ReplyDeleteকোন ডাক্তারের চেম্বারে রোগী দেখছে না এদের ডাক্তারি করার কোন দরকার নাই এই দেশে রোগী দেখতে গেলে 700 টাকা ভিজিট দাও আর এখন কোন শালা নাই
ReplyDeleteসরকারে কাছে আমাদের দাবি
ReplyDeleteমধ্যবিত্ত পরিবার খুঁজে খুঁজে সাহায্য সহযোগিতা করুন
ReplyDeleteএটাই সঠিকসিদ্ধান্ত
ReplyDeleteসঠিক সিদ্ধান্ত
ReplyDelete